নামায প্রত্যেক মুসলিমের জন্য ফরজ। আর নামায জান্নাতের চাবি | তাই সঠিক পদ্ধতিতে নামাজ শিক্ষা এবং নামায পড়া আমাদের জন্য অপরিহার্য | এখানে আমরা নামাজ শিক্ষার আগে জানবো নামায সম্বন্ধে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা |
সালাত বা নামায নিছক প্রার্থনা নয় | এটি আমাদেরকে আমাদের স্রষ্টার অনুগত করে | তাই নামায হচ্ছে আনুগত্যের অনুশীলন | নামাযের আরবি শব্দ হল Salah, এই শব্দটির অর্থ চারটি প্রসিদ্ধ রয়েছে | ১. প্রার্থনা করা, ২. অনুগ্রহ করা, ৩. পবিত্রতা বর্ণনা করা, এবং ৪. ক্ষমা প্রার্থনা করা |পারিভাষিক অর্থে সালাত বা নামায হচ্ছে এমন একটা নির্দিষ্ট ইবাদত যা নির্ধারিত সময়ে সুনির্দিষ্ট পদ্ধতিতে আদায় করা হয় | পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের মাধ্যমে একজন মুসলমান ইসলামের পরিচালিত হয় |
নামায আমাদের মধ্যে আল্লাহ ভীতি, সততা, সৎকর্মশীলতা ও পবিত্রতার আবেগ এবং আল্লাহর বিধানের আনুগত্যের ভাবধারা সৃষ্টি করে | কোরআন ও হাদিসে এ বিষয়ে সবিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে | আল কুরআনে ব্যক্তি ও সামাজিক জীবনে নামাযের গুরুত্ব ব্যক্ত হয়েছে ৮২ বার |
সালাত শব্দটির বাংলা অর্থ হচ্ছে প্রার্থনা | তবে প্রার্থনা শব্দটি আরবী সালাত শব্দের তাৎপর্য পুরোপুরি প্রকাশ করতে পারে না | কারণ প্রার্থনা করা মানে হচ্ছে অনুরোধ করা বা বিনীতভাবে কিছু চাওয়া | প্রার্থনা করার আরেকটি অর্থ হচ্ছে মিনতি করা | সাহায্যের আবেদন করা বা দোওয়া করা | আর সেটাই হচ্ছে আবেদন বা প্রার্থনা | তবে সালাত অর্থ কেবলমাত্র প্রার্থনা নয়, প্রার্থনার চাইতেও অনেক বেশী কিছু |
কারণ সালাতের মাধ্যমে আমরা আল্লাহতালার কাছে সাহায্য চাওয়ার পাশাপাশি তার প্রশংসাও করি | আমরা তার কাছ থেকে নির্দেশনা পায় | আর এসবের পাশাপাশি এটা হলো এক ধরনের programming | এটা একটা বিশেষ অবস্থা অথবা একজন সাধারণ মানুষের কথায় এটা এক ধরনের Brain-Washing | মনো বিজ্ঞানীদের মতে, আমাদের মন সরাসরি আমাদের নিয়ন্ত্রনে নেই | শরীরের উপর রয়েছে আমাদের পুরো নিয়ন্ত্রণ | কিন্তু আমাদের মন সরাসরি আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই এখন নামায হচ্ছে মনকে Controll করার সবথেকে উত্তম উপায় |
উচ্চারণ: বিসমিল্লাহ |(তিরমিযী )
অর্থ: আল্লাহর নামে শুরু করছি |
উচ্চারণ: আশ্হাদু আল্ লা-ইলা-হা ইল্লাল্লাহু আহ্দাহু লা-শারীকালাহু অ আশ্হাদু আন্না মুহাম্মাদান আ’বদুহু অ-রাসূলুহু |(মুসলিম )
অর্থ: আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নাই | তিনি এক এবং তাঁর কোন অংশীদার নাই | আমি এও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, নিশ্চয়ই হজরত মোহাম্মদ(সাঃ ) তাঁর দাস এবং তাঁর প্রেরিত দূত |
উচ্চারণ: আল্লা-হুম্মাজ্ আ’লনী মিনাত্ তাওয়াবীনা অজ্ আলনি মিনাল মুতাতহ্হিরীন |(তিরমিযী )
অর্থ: হে আল্লাহ্! তুমি আমাকে তওবাকারী এবং পাক-সাফ লোকেদের অন্তর্ভুক্ত করে দাও |
উচ্চারণ: আল্লা-হুম্মাফ তাহলী আবওয়াবা রহমাতিকা |(মুসলিম )
অর্থ: হে আল্লাহ্! তুমি আমার জন্য তোমার রহমতের দরজাগুলো খুলে দাও |
উচ্চারণ: আল্লা-হুম্মা ইন্নি আস্আলুকা মিন ফায্লিকা |(মুসলিম )
অর্থ: হে আল্লাহ্! আমি তোমার কাছে তোমার অনুগ্রহ প্রার্থনা করছি |
আল্লাহ আকবার, আল্লাহ আকবার, আল্লাহ আকবার, আল্লাহ আকবার |
আশহাদু আল লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ্ – আশহাদু আল লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ্ |
আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসুলুল্লাহ্ – আশহাদু আন্না মুহাম্মাদার রাসুলুল্লাহ্ |
হাইয়্যা আলাস্সালাহ্ – হাইয়্যা আলাস্সালাহ্ | (ডান দিকে মুখ করে)
হাইয়্যা আলাল ফালাহ্ – হাইয়্যা আলাল ফালাহ্ | (বাম দিকে মুখ করে)
আলাস্সালাতু খাইরুম্ মিনান্নউম – আলাস্সালাতু খাইরুম্ মিনান্নউম |(শুধু ফযরের আযানে)
আল্লাহ আকবার, আল্লাহ আকবার |
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ্ |
উচ্চারণ: আল্লা-হুম্মা রব্বা হাজিহিদ দা’অতীত্ তাম্মাতি অস্স্বলাতিল ক্ব-ইমাতি আ-তি মুহাম্মানিল্ অসীলাতা অল্ ফাযীলাতা অবআ’স্হু মাক্বামাম্ মাহমুদানিল্লাযী অ-আ’দ্তাহু, ইন্নাকা লা-তুখলিফুল মীআ’দ |(বায়হাকী, মিশকাত ৬৬)
অর্থ: এইসব পরিপূর্ণ আহ্বান ও আসন্ন নামাযের প্রভু | হে আল্লাহ্ ! হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ ) কে জান্নাতের অসীলা নামক মনযিলটিও সম্মান দান করো এবং তুমি তাঁকে সেই মক্কা-মে মাহমুদ বা প্রশংসিত জায়গায় পৌঁছে দিও, যা তাঁকে দেবার জন্য তুমি ওয়াদা করেছো | নিশ্চয় তুমি ওয়াদা খিলাফ করো না |
একামতের শব্দগুলো আযানের মতোই হবে | তবে “হাইয়্যা আলাল ফালাহ্” এর পর অতিরিক্ত বলতে হবে —
ক্বা্দ ক্বা্- মাতিস সালাহ – ক্বা্দ ক্বা্- মাতিস সালাহ |
আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করার জন্য মন থেকে আপনার নিয়ত করুন। এখন থেকে আপনার পুরো ফোকাস শুধু নামাযের উপর থাকবে।
আপনার হাত উপরে তুলুন এবং “আল্লাহু আকবর” বলুন। আপনার নামায এখান থেকে শুরু হল।
বুকের উপর আপনার হাত রাখুন। ডান হাত, বাম হাত এর উপর থাকবে। আপনার চোখের দৃষ্টি মাটিতে রাখুন।
উচ্চারণ: আল্লা-হুম্মা বা-ই’দ্ বায়নী আবায়না খাত্ব ইয়া ইয়া কামা বাআদ’তা বায়নাল মাশরিক্বি অল মাগ্বরিবি আল্লা-হুম্মা নাকক্বিনী মিনাল খাত্ব ইয়া কামাইয়ুনাক্বস সওবুল আবয়্য়াযু মিনাদ দানাসি আল্লা-হুম্মাগ সিল খত্বা ইয়া ইয়া বিলমা ই অস্ সালজি অলবারাদি | (বুখারী, মুসলিম )
অর্থ: হে আল্লাহ্! আমার ও আমার গুনাহ সমূহের মধ্যে তুমি ততটা দূরত্ব সৃষ্টি করে দাও, যতটা দূরত্ব পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যে করে রেখেছ | হে আল্লাহ্! তুমি আমাকে পাপরাশি থেকে এইরূপ পাপসাফ করে দাও, যেমন সাদা কাপড় ময়লা থেকে পাপসাফ হয়ে যায় | হে আল্লাহ্! তুমি আমার পাপগুলো পানি, বরফ ও শিলাবৃষ্টি দিয়ে ধুয়ে দাও |
উচ্চারণ: সুবহা-নাকা আল্লা-হুম্ম অবিহামদিকা অতাবা-রকাসমুকা অতাআ-লা জাদ্দুকা অ লা-ইলা-হা গয়রুকা | (মুসলিম )
অর্থ: হে আল্লাহ্! আমি তোমার প্রশংসা সহ পবিত্রতা বর্ণনা করছি, তোমার নাম বরকতপূর্ণ, তোমার মর্যাদা অতি উচ্চ ও তুমি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই |
A’uzu bil-lahi minash Shayta-nir-rajeem
আমি অভিশপ্ত শয়তান থেকে আল্লাহর সুরক্ষা চাইছি |
Bismillah hir-Rahma nir-Raheem
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
সূরা ফাতেহা
সূরা কাউসার
সূরা এখলাস
সূরা নাস
সূরা ফালাক
সূরা মাউন
সূরা কাফিরুন
সূরা নাসার
সূরা কুরাইশ
সূরা ফীল
এবার আল্লাহু আকবর পরে রুকু তে যান | (হাত উঠা বা না উঠা উভয়ই ঠিক) রুকুর মুহুর্তে আপনার হাত আপনার হাঁটুতে এবং আপনার চোখের দৃষ্টি সিজদাহ এর জায়গায় হওয়া উচিত। আপনার শরীরটি মাটির সাথে 90′ কোণে রয়েছে তা নিশ্চিত করুন।
উচ্চারণ: সুবহা-না রাব্বিয়াল্ আ’যিম্ | (তিরমিযী )
অর্থ: আমি আমার মহান প্রভুর পবিত্রতা বর্ণনা করছি |
এটি 3, 5, 7, 9, 11 বা আরও বেশি বার পাঠ করুন। এটি একটি বিজোড় সংখ্যা হতে হবে।
আপনি যখন স্থায়ী অবস্থানে ফিরে আসবেন, আপনার হাত উপরে উঠিয়ে বলুন–
N. B : – এক্ষেত্রেও হাত উঠা বা না উঠা উভয়ই ঠিক।
Dua:
উচ্চারণ: সামিআল্লা-হু লিমান হামিদা-হ্ | (বুখারী,মুসলিম )
অর্থ: যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রশংসা করে, আল্লাহ তা শুনে থাকেন |
N. B : – কেবল ইমামের জন্য এবং যদি আপনি একা নামায আদায় করেন।
আপনার হাত নিচে নামান এবং বলুন–
Dua:
উচ্চারণ: রাব্বানা লাকাল হামদু হামাদান কাসীরান তাইয়িবান মুবারাকান ফীহ্ |
অর্থ: হে আমাদের পরওয়ার দিগার ! তোমারই জন্যে বহু পবিত্র প্রশংসা রয়েছে, যার মধ্যে বরকতও নিহিত আছে |
আল্লাহু আকবার বলুন এবং আপনার দেহকে মাটিতে এমনভাবে নামান যাতে আপনার দেহ 45′ কোণে মাটির সাথে থাকে।
উচ্চারণ: সুবহা-না রাব্বিয়াল আ-লা | (তিরমিযী )
অর্থ: আমি আমার সর্বোচ্চ প্রভুর পবিত্রতা বর্ণনা করছি |
এটি 3, 5, 7, 9, 11 বা আরও বেশি বার পাঠ করুন। এটি একটি বিজোড় সংখ্যা হতে হবে।
[sociallocker]সিজদাহ থেকে উঠুন এবং কিছুক্ষনের জন্য বসুন। এবং নিম্নলিখিত দোয়াটি পড়ুন-
উচ্চারণ: আল্লা-হুম্মাগ্ ফিরলী আরহামনী অহদিনী অজবুরনী অআ’ফিনী অরযুক্বনী | (তিরমিযী, আবু দাউদ )
অর্থ: হে আল্লাহ্ ! তুমি আমার গুনাহ্ মাফ কর, আমার উপর রহম কর, আমাকে সুপথ দেখাও, আমাকে সুস্থ রাখ এবং আমাকে রুযী দাও |
Sources: Muslim No# 2696, 2697; Abu Dawud No# 850; At-Tirmidhi No# 284, 3476, 3496; Ibn Majah No# ৩৮৪৫
আরও একটি সিজদাহ করুন ৭ নং স্টেপ অনুসরণ করে
সিজদাহ থেকে ফিরে এসে আগের দাঁড়ানো অবস্থানে ফিরে যান এবং আল্লাহু আকবর
বলুন |
Congrats Dear! আপনি সবেমাত্র ১০ ধাপে প্রথম রাকাত শেষ করেছেন।
আপনি যখন দুই রাকা’র শেষে পৌঁছবেন তখন ফিরে দাঁড়ানোর পরিবর্তে আপনি বসে পড়ুন এবং তাশাহুদ করুন।
প্রতি দুই রাকাতের শেষে (মাগরিবের ফরয ও বিতরের শেষ রাকাত ব্যতীত) তাশাহুদ করতে হবে –
আপনার পা এবং হাঁটুর উপর বসুন। বলুন
দোয়া:
উচ্চারণ: আত্তাহিয়্য়াতু লিল্লা-হি অস্ স্বলা-ওয়াতু অত্ তাইয়িবাতু আস্সালা-মু আ’লাইকা আইয়্য়ুহান্ নাবীয়্য়ু অ-রহমাতুল্লাহি অবারাকা-তুহু আস্ সালা-মু আলাইনা অ-আ’লা ইবাদিল্লা হিস্ স্বলিহীন, আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লা-হু অ-আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আ-বদুহু অ-রাসূলুহু | (বুখারী, মুসলিম )
অর্থ: সব রকম মৌখিক, শারীরিক ও আর্থিক ইবাদত সমুহ একমাত্র আল্লাহরই জন্য | হে নবী !তোমার প্রতি আল্লাহর শান্তি, রহমত ও বরকত নাযিল হোক | এবং আমাদের উপর ও আল্লাহর নেক বান্দাদের উপরও শান্তি বর্ষিত হোক | আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ্ ছাড়া আর কেউই ইবাদতের যোগ্য নয় এবং আমি এও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মদ(সাঃ ) আল্লাহর দাস ও তাঁর দূত |
এটি যদি আপনার শেষ রাকাত হয়ে থাকে তাহলে এবার নিচের স্টেপ গুলো অনুসরণ করুন অন্যথায় উঠে দাঁড়িয়ে যান এবং বাকি রাকাত সম্পূর্ণ করুন |
N:B- শুধুমাত্র শেষ রাকাতে আত্তাহিয়্যাতু এর পরে দরূদ, মাসুরাঃ পড়ুন এবং সালাম ফিরান |
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা সল্লি আ’লা মুহাম্মাদিও অ-আ’লা আ’লি মুহাম্মাদিন, কামা সাল্লাইতা আ’লা ইব্রাহীমা অ আ’লা আ-লি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম্ মাজী-দ | আল্লা-হুম্মা বা-রিক আ’লা মুহাম্মাদিও অ-আ’লা আ’লি মুহাম্মাদিন, কামা বারাকতা আ’লা ইব্রাহীমা অ আ’লা আ-লি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজী-দ |
Namaz Shikha Dua
namaz shikha, namaj shikkha, namaz dua,namaj shikkha
bangla namaz, namaz in bangla, namaz shikkha, namaz bangla, namaz shikkha bangla, namaz shikkha in bangla, bangla namaz shikkha, bangla namaz dua, namaz dua in bangla, namaz dua bangla, bangla namaz shikha duaঅর্থ: হে আল্লাহ্ ! তুমি মুহাম্মদ(সাঃ ) এবং তাঁর বংশধরদের উপর ঐরূপ রহমত নাযিল কর, যেমনটি করেছিল ইব্রাহিম ও তাঁর বংশধরদের উপর | নিশ্চয়ই তুমি প্রশংসনীয় এবং সম্মানীয় | হে আল্লাহ্ ! তুমি
মুহাম্মদ(সাঃ ) এবং তাঁর বংশধরদের উপর বরকত নাযিল কর, যেমন বরকত নাযিল করেছিলে ইব্রাহিম ও তাঁর বংশধরদের উপর | নিশ্চয়ই তুমি প্রশংসনীয় এবং সম্মানীয় |
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নী যা-লাম্তু নাফ্সী যুলমান কাসীরাঁও অলা ইয়াগ ফিরুয্ যুনু-বা ইল্লা-আন্তা ফাগ্ ফিরলী মাগফিরাতাম্ মিন্ ই’নদিকা আরহামনি ইন্নাকা আন্তাল গা’ফুরুর রহী’ম |
অর্থ: হে আল্লাহ ! আমি আমার নিজের উপর বহু জুলুম করেছি অথচ তুমি ছাড়া ঐ গুনাহ্গুলো মাফ করার আর কেউ নেই | সুতরাং, তুমি নিজের তরফ থেকে আমাকে মাফ কর এবং আমার উপর রহমত বর্ষণ কর | কারণ তুমি ক্ষমাশীল এবং দয়াশীল | (বুখারী )
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিন আ’যাবি জাহান্নামা, অ আউযুবিকা মিন আযা বিল ক্বাবরি অ আউযুবিকা মিন্ ফিৎনাতিল্ মাসীহিদ দাজ্জালি, অ আউযুবিকা মিন্ ফিৎ নাতিল্ মাহইয়া অ ফিৎনা তিল মাম-ত, আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল মাসামী অ মিনাল মাগ্বরাম | (মুসলিম )
অর্থ: হে আল্লাহ্ ! আমি জাহান্নামের আযাব থেকে কবরের আযাব থেকে কানা দাজ্জালের ফেৎনা-ফাসাদ থেকে, জীবন ধারণের ও বিপদ আপদ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য তোমার আশ্রয় চাইছি | আর হে আল্লাহ্ ! আমি গুনাহ ও দেনা থেকেও মুক্তি পাওয়ার জন্য তোমার পানাহ চাইছি |[/sociallocker]
Sources: [Al-Bukhari 2/102, Muslim 1/412]
আপনার ডান দিকে কাঁধ পর্যন্ত মুখ ঘুরিয়ে সালাম দিন:
উচ্চারণ: আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ | (আবু দাউদ )
namaz shikha, bangla namaz shikha, namaj shikkha, namaz dua, namaz shikha dua, bangla namaz, namaz in bangla, namaz shikkha, namaz bangla. namaz shikkha bangla, namaz shikkha in bangla, bangla namaz shikkha
. namaz shikkha in bangla, bangla namaz dua, namaz dua in bangla, namaz dua bangla. bangla namaz shikha dua
অর্থ: হে মোক্তাদী ও ফেরেস্তাগণ ! তোমাদের উপর আল্লাহর শান্তি এবং রহমত বর্ষিত হোক |
এবং তারপরে বাম দিকে কাঁধ পর্যন্ত মুখ ঘুরিয়ে আবার বলুন:
উচ্চারণ: আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ্ | (আবু দাউদ )
namaz shikha, bangla namaz shikha, namaj shikkha, namaz dua, namaz shikha dua, bangla namaz, namaz in bangla, namaz shikkha, namaz bangla. namaz shikkha bangla, namaz shikkha in bangla, bangla namaz shikkha
. namaz shikkha in bangla, bangla namaz dua, namaz dua in bangla, namaz dua bangla. bangla namaz shikha dua
অর্থ: হে মোক্তাদী ও ফেরেস্তাগণ ! তোমাদের উপর আল্লাহর শান্তি এবং রহমত বর্ষিত হোক |
এখানে আপনার নামাজ শেষ হল।
N.B:– যদি কিছু বুঝতে সমস্যা হয় বা কিছু টিপস থাকে তাহলে নিচে কমেন্ট করুন |
——————————- Thank You All——————————–
View Comments
GOOD
Thanks again.